ডিজিটাল মার্কেটিং কি

 ডিজিটাল মার্কেটিং কি

 আজকে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে আলাপ আলোচনা করতে যাচ্ছি ।ডিজিটাল মার্কেটিং কি ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে করে এ নিয়ে আজকে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। ব্যবসা প্রসারের  এর জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং করা  হচ্ছে সম্ভাব্য ক্রেতার কাছে তারপর  পণ্যটি  ডিজিটাল মার্কেটিং করে   পৌঁছে দেওয়া ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ।  ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজন আছে ।তাই দিনে দিনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।  ডিজিটাল মার্কেটিং ছোট ব্যবসায়ী বড় ব্যবসা সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। 


আজকে আমি আপনাদেরকে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে বলবো আপনারা মনোযোগ সহকারে পড়ুন সবকিছু বুঝতে পারবেন কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হয়


 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ তা এবং প্রয়োজনীয়তা গুলো কি কি


হ্যালো বন্ধুরা এখন আমরা জেনে নিব ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্বপূর্ণ তা এবং কেন দিন দিন বেড়েই চলছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা ।  কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করলে খুব সহজে ব্যবসা লাভজনক করা যায়  কাস্টমারের কাছে সহজে পৌঁছাতে হবে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা শুরু হচ্ছে। 

what is digital marketing


1. খুব তাড়াতাড়ি  ব্যবসার প্রসার করা যায় 


ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে একটা কৌশল রয়েছে সে কৌশলে মার্কেটিং করে খুব সহজে বা তাদের কাছে আপনার পণ্যটি উপস্থাপন করতে পারবেন খুব সহজে।  ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে খুব কম সময়ে অধিক লোকের কাছে আপনার বিজ্ঞাপনটি পৌঁছে দিতে পারবেন এতে করে আপনার ব্যবসার উন্নতি তাড়াতাড়ি  হবে। 

একটা জরিপে দেখা গেছে 2019 সালে  বিকে  প্রায় 430 ইন্টারনেট ব্যবহার করে সে অনুযায়ী দেখা যায় তিনদিন এর গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে  চলছে। আরো ভবিষ্যতে বাড়তেই থাকবে ইন্টারনেট গ্রাহক যত বাড়বে তত  মানুষকে ডিজিটালের মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে পণ্যটি তাদের কাছে পৌঁছে দিতে পারবে। 

কোন ব্যবসায়ী তারপর  প্রডাক্ট  ইন্টারনেট সেবার মাধ্যমে যদি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে  চাইলে তার কাছে একটা মোবাইল ও একটি কম্পিউটার থাকতে হবে এবং মাস্টার কার্ড ডেবিট কার্ড ক্রেডিট কার্ড থাকতে হবে । 

এই অনলাইন মার্কেটিং এর মাধ্যমে যেটাকে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে নতুন নতুন ক্রেতাদের কাছে সরাসরি আপনার পণ্যটি  পৌঁছে দিতে পারবেন খুব সহজেই। 


2. গ্রাহকের সাথে ভালো একটা সম্পর্ক তৈরি করা


ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি ক্রেতাদের  সাথে ভালো একটা সম্পর্ক তৈরি করতে পারবেন খুব সহজে। আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে গ্রাহকের সাথে যত সুসম্পর্ক রাখতে পারবেন ততই আপনার জন্য ভালো। একজন ক্রেতা যখন আপনার ওয়েবসাইটে এসে একটা পণ্য ক্রয় করবে তখন যদি সে পণ্যটি সে ভাল পায় সে পরবর্তীতে চিন্তা করবে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পরবর্তীতে আরো ক্রয় করার জন্য।  আপনার ওয়েবসাইটে অবশ্যই ক্রেতাদের সাথে ইনস্টান chat সিস্টেম রাখতে হয় যেন ক্রেতা আপনার একটা পণ্য সম্পর্কে জানতে চাইলে আপনি খুব সহজেই বা তাড়াতাড়ি উত্তর দিতে পারেন  প্রডাক্ট  সম্পর্কে বিস্তারিত বলে দিতে পারেন। 

আপনার সাইটে যেসব গ্রাহক বা ভিজিটর আসবে তাদের সুবিধা অসুবিধা গুলো জানার চেষ্টা করবেন। 

আপনি কি জানেন ক্রেতার সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখলে আপনার সুবিধাটা কি হবে। সেই ক্রেতায় আপনার জন্য ভবিষ্যতে ফ্রি মার্কেটিং করে দেবে। কেমন করে দিবে দেখেন আপনার সাইটের  অনেক ভালো ,আপনার সাইট থেকে খুব সহজে পণ্য ক্রয় করা ,যায় আপনার সাইট থেকে খুব সহজে পণ্য ডেলিভারি করা যায় ইত্যাদি বিষয়ে ফ্রিতে আপনার মার্কেটিং করে দিবে।



3.  কম টাকা মার্কেটিং করা সম্ভব। 



বর্তমানে দেখা যাইতেছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর খরচ খুবই কম যাইতেছে।  আগের  দিনে বিজ্ঞাপন প্রচার করলে অনেক টাকা ব্যয় হত। এখন কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে এত ব্যয় হয় না খুব কম টাকায় ডিজিটাল মার্কেটিং করা যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে খুব কম টাকায় অধিক গ্রাহকের কাছে আপনার পণ্যটি প্রচার করা যায়। আপনার গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে যায় বেশি বেড়ে যায় খরচটা খুব কমে যায়। কম টাকার অধিক গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে। 


আপনার  ব্যবসার চাহিদার ওপর আপনি বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারে এবং কি কি মার্কেটিং  করতে পারেন আমি বলতেছি। 


  1. SEO (Search engine Optimization )

যাদের ওয়েবসাইট আছে তারা সবাই seo  সাথে পরিচিত। এসইও মোটামুটি হারে জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে / ডিজিটাল মার্কেটিং জন্য অন্যতম উপায় হচ্ছে এসইও।  seo  এর মাধ্যমে খুব সহজেই পণ্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব। আপনি যদি এসসিও সঠিকভাবে করতে পারেন তাইলে আপনার পণ্যটি গুগলের প্রথম পর্যায়ের  আসবে। আপনার পণ্য যেখান গুগলের প্রথম পাতায় স্থান পাবে তখন আপনার পণ্যটি খুব সহজেই বিক্রি হবে। আপনার ব্যবসার প্রসার তাড়াতাড়ি বেড়ে যাবে, আপনার গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে ,যাবে আপনার ব্যবসার মূলধন খুব তাড়াতাড়ি বেড়ে যাবে।  যদি আপনার একটা ওয়েবসাইট থাকে ওয়েবসাইট অবশ্যই এসইও করতে হবে এর কোন বিকল্প নেই। ডিজিটাল মারকেটিং একটি শাখা হচ্ছে  এসইওর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলছে। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনাকে এসইও সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে।  আপনার পণ্যটি কি যদি একটা ব্র্যান্ড হিসেবে করতে চান তাহলে অবশ্যই গুগলের প্রথম পর্যায়ে আনবেন এসইওর মাধ্যমে তাহলে আপনার পণ্যটি খুব সহজেই একটা ব্রান্ড হয়ে যাবে । 


  1. PPC  (Pay per Click )

PPC ডিজিটাল মার্কেটিং করতে গেলে আপনাকে টাকা ব্যয় করতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটের বা গ্রাহক সংখ্যা বাড়াতে গেলে আপনাকে টাকার বিনিময়ে কিছু কিছু মার্কেটিং করতে হবে তার মধ্যে একটা হচ্ছে পিপিসি এর মাধ্যমে আপনি বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন খুব সহজেই অনলাইনে।এই মার্কেটিং কিছুটা নির্দিষ্ট আছে আপনার নির্দিষ্ট সংখ্যক গ্রাহক আপনার কাছে পাঠায় দিবে।  পাঠায় দেওয়া শেষ হলে অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যাবে। 


  1. সোশ্যাল মিডিয়া (SM)

সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনার প্রডাক সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে লিখেছি আপনি পোস্ট শেয়ার করেন তাকেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলে এটা ডিজিটাল মার্কেটিং এর অংশ। বর্তমানে দিন দিন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর চাহিদা টা অনেক বেড়ে যাইতেছে। যারা সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে তারাই বুঝতে পারবে যে কি ধরনের ads ব্যবহার হয় এই সোশ্যাল মিডিয়াতে। সোশ্যাল মিডিয়া বলতে আমরা যেটা বুঝি যেমন ফেসবুক টুইটার ইনস্টাগ্রাম  লিঙ্কডইন এসব  কে সোশ্যাল মিডিয়ায় বলা হয়ে থাকে। ব্যবসা প্রসারের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি চাইলে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ছোট থেকে শুরু করে অনেক বড় পণ্য বিক্রি করতে পারবেন কোন সমস্যা নেই।  আপনি চাইলে ক্রেতাদের কাছে সরাসরি চ্যাটিংয়ের মাধ্যমে আপনার পণ্য সেল করতে পারবেন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে এটা একটা বড় সুবিধা কাস্টমার কে আপনার মন মত বুঝাইয়া  আপনার পণ্য সেল করতে পারবেন। 





.4. ইমেইল মার্কেটিং email marketing 


এখন দেখা যাইতেছে যে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর পরপরই ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকদের আপনার পণ্যটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে বলতে পারবেন।  আপনার প্রোডাক্টটা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে লিখে আপনার কাঙ্খিত গ্রাহককে প্রতিনিয়ত ইমেইল করতে থাকবেন দেখলেন যে আপনার একটা প্রোডাক্ট তার পছন্দ হলো না ঠিক  অন্য একটা প্রোডাক্ট কাস্টমার পছন্দ হয়ে গেল।   যদি কাস্টমার এর প্রোডাক্ট পছন্দ হয়ে থাকে তাহলে কিন্তু আপনার লিংকের মাধ্যমে আপনার সাইটে ভিজিট করে দেখবে। 



5.  কন্টেন  মারকেটিং


বর্তমানে মার্কেটিং এর সেক্টর এর মধ্যে  কন্টেন মার্কেটিং এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে।   আপনার একটা প্রোডাক্ট থাকে সেই প্রোডাক্টটা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে একটা কনটেন্ট তৈরি করেন।সেটা গুগলের পাবলিস্ট করেন, যদি আপনার কন্ঠটা গুগলের ফাস্ট পেজে আসে যায় , তো কোন কথাই নেই আপনি সেখান থেকে অনেক ভিজিটর পাবেন।   ভিজিটর মাধ্যমে মাধ্যমে আপনার অনেকটা প্রোডাক্ট সেল হবে ব্যবসার উন্নতি হবে নিশ্চিত।  যেমন আমি এখন একটা কন্টেন সম্পর্কে বলি ধরুন আপনি আইফোন কিনবেন। আপনি এই সম্পর্কে জানার জন্য গুগলের সার্চ দিলেন গুগল আপনাকে যে উত্তরগুলো দিল  সেগুলোই হচ্ছে কন্টেন। 


6.  ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে ইউটিউব এর মাধ্যমে ভিডিও মার্কেটিং করা। আপনি আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে একটা ভিডিও তৈরি করে আপনি ইউটিউবে পাবলিশ করে দেন। আপনি সেখান থেকে অনেকটা কাস্টমার পাবেন আপনার ব্যবসার জন্য।  বর্তমানে যুগে ইউটিউব এর মাধ্যমে অনেকটা কাস্টমার পাওয়া যাইতেছে। ইউটিউব এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার কাংখিত কাস্টমার পারবেন খুব সহজে। শুধু ইউটিউবে ভিডিও ছারলে হবে না আপনার ভিডিওটা seo  করতে হবে কারণে seo না করলে ভিডিও গুগলের বা ইউটিউব এর ফাস্ট পেজে আসবেনা।আর আপনার যদি প্রোডাক্ট টা ফাস্ট পেজে যদি না আসে তাহলে আপনার ভিডিওটা তৈরি করা  বৃথা হয়ে যাবে।  বর্তমানে ইউটিউব এর মাধ্যমে অনেক ভিজিটর পাওয়া যাচ্ছে। 




ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা গুলো  ও লাভ



আমরা এবার ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা ও লাভ গুলো নিয়ে একটি তথ্য জানার চেষ্টা করব আসলে এটা এর মাধ্যমে কিভাবে সুবিধা পাওয়া যায়।


  1. সহজে  নির্ধারিত ভোক্তা  কে  খুঁজে পাওয়া যায়  target audience 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটা সুবিধা হল এটির মাধ্যমে আপনি নির্ধারিত ভোক্তা ভাই আপনি খুঁজে পাবেন খুব সহজে। 


  1.  কম সময়ে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছানো সম্ভব

আপনার যদি নির্দিষ্ট কোনো  পরিকল্পনা না থাকে তাহলে আপনি কিন্তু আপনার কাঙ্খিত গ্রাহকের কাছে সহজে পৌছাতে পারবেন না। আপনি যদি টেলিভিশন বা  সংবাদ বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে  গ্রাহকের কাছে পৌঁছাতে চান তাহলে আপনি কিন্তু বুঝতে পারবেন না কতটা গ্রাহক আপনার বিজ্ঞাপনটা দেখেছে। আর আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে হে গ্রাহককে বিজ্ঞাপনটি দেখান তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার বিজ্ঞাপনটি কত লোক দেখেছে আপনি সম্পূর্ণ বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন এ টু জেড। 



    3. কত সময় ক্রেতার কাছে পৌঁছানো সম্ভব

বর্তমান যুগের প্রতিটা মানুষই ইন্টারনেট ব্যবহার করতে ভালোবাসে এই ভালোবাসা কে কাজে লাগিয়ে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং   করে থাকি।  মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে পুনরায়  আপনার গ্রাহককে পরবর্তীতে

খুঁজে পাবেন যদি আপনার ওয়েবসাইটে  ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে থাকে আপনি দ্রুত সময়ে ভিজিটর পাবেন।


4. কম খরচে লাভজনক সুবিধা 

 আপনাকে ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই বিজ্ঞাপন দিতেই হবে বিজ্ঞাপন ছাড়া আপনি  কাস্টমার পাবেন না।দ্রুততম সময়ে ও কম খরচে বিজ্ঞাপন দিবেন তার মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে  অল্প টাকায় , কম খরচে বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবেন।  আমি যদি টেলিভিশন রেডিও বি নিউজ পেপার এর মাধ্যমে আপনার আপনার বিজ্ঞাপন প্রচার করতে গেলে অনেক টাকা খরচ করে দেয়। তাই আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে মার্কেটিং করেন তাহলে আপনার  কম টাকায় মার্কেটিং হয়ে যাবে। 



পরিশেষে আমরা যে বলতে হয়

আমরা উপরে যে আলাপ আলোচনা করেছে সেগুলোর ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। আপনারা চাইলে এইভাবে মার্কেটিং করতে পারেন আর  অনেক বেশি পাওয়া যাবে।





ইউটিউব মার্কেটিং কি। কিভাবে করবেন ?

 


Post a Comment (0)
Previous Post Next Post